09-17-2024, 09:13 AM
আসাদুজ্জামান নুর এমন একটা জঘন্য অপরাধ করেছিলো, যেটা আর কোন আওয়ামী লীগার কখন করেনি। সাহসও করেনি। এমনকি হাসিনাও করেনি। পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও হয়েছে কিনা আমার জানা নেই।
২০১৪ সালে নুরের গাড়িতে হামলার অভিযোগে সেদিন রাতেই নীলফামারীর শহরের ৬/৭ জন বিএনপিকর্মী আটক হন। সকালবেলা তাদের মধ্যে দুইজনের লাশ পাওয়া যায় ধানক্ষেতে। টোটাল ৪ জনকে নুর খুন করে ফেলে, জাস্ট তার গাড়ি বহরে ইটপাটকেল মারার অপরাধে। নাহ ভাই। আমি নুর অভিনীত কোন মাফিয়া সিনেমার গল্প বলছি না। ২০১৪ সালে নুর এটাই করেছিলো। এই ঘটনার পর আমরা নুরকে "ডাকাত" ও "নান্দাইলের ডাকাত" বলে ডাকতাম।
আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে নানান ভাবে টুপি পড়িয়েছিলো।।তার একটা হচ্ছে আসাদুজ্জামান নুর। নুরকে নমিনেশন দিয়ে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ দেশবাসীকে বুঝিয়েছিলো, দেখো কতোবড় সংস্কৃতিবান ব্যক্তিকে আমরা এমপি বানিয়েছি। এবার বাংলা সংস্কৃতির নৌকা পানি ছাড়াই হাওয়ার উপর ভেসে চলবে।
হুমায়ুন আহমেদের নাটক করে জনপ্রিয় হওয়া আসাদুজ্জামানকে অনেকে ভাবতো বিশাল বড় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রথম আলো আসাদুজ্জামানকে ব্র্যাণ্ডিং করতো- বাংলা সংস্কৃতির রক্ষক হিসেবে,শান্তশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে, কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিত্ব হিসেবে। কিন্তু নুর শুধু মাত্র তার গাড়ি বহরে ইট পাটকেল মারার অপরাধে ৪টা প্রাণকে হত্যা করে, ঠাণ্ডা মাথায়। সে সংস্কৃতি মন্ত্রী হবার পরে এফডিসিতে ঘুঘু চড়াই ছেড়েছে। সিনেমা প্রায় বন্ধ হবার অবস্থায় চলে গেছে। আগুন পরশমণি সিনেমাতে অভিনয় করে নুর হয়ে গিয়েছিলো মুক্তিযোদ্ধা। আর আগুন পরশমণি সিনেমা যে ক্র্যাক প্লাটুন নামক মুক্তিযোদ্ধা গ্রুপকে নিয়ে বানানো হয়েছিলো, সেই ক্র্যাক প্লাটুনের আসল যোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা বানানো হয়েছিলো রাজাকার।
এই ডাকাতটা আজকে ধরা পরেছে। জানি না তার কী শাস্তি হবে। হয়ত রিমাণ্ডের নামে সে এসি রুমে বসে বাসার খাবার খাবে। এটলিস্ট গ্রেফতার হয়েছে, এটাই স্বস্তির সংবাদ।
© একজন ঘুণপোকা।
২০১৪ সালে নুরের গাড়িতে হামলার অভিযোগে সেদিন রাতেই নীলফামারীর শহরের ৬/৭ জন বিএনপিকর্মী আটক হন। সকালবেলা তাদের মধ্যে দুইজনের লাশ পাওয়া যায় ধানক্ষেতে। টোটাল ৪ জনকে নুর খুন করে ফেলে, জাস্ট তার গাড়ি বহরে ইটপাটকেল মারার অপরাধে। নাহ ভাই। আমি নুর অভিনীত কোন মাফিয়া সিনেমার গল্প বলছি না। ২০১৪ সালে নুর এটাই করেছিলো। এই ঘটনার পর আমরা নুরকে "ডাকাত" ও "নান্দাইলের ডাকাত" বলে ডাকতাম।
আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে নানান ভাবে টুপি পড়িয়েছিলো।।তার একটা হচ্ছে আসাদুজ্জামান নুর। নুরকে নমিনেশন দিয়ে ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ দেশবাসীকে বুঝিয়েছিলো, দেখো কতোবড় সংস্কৃতিবান ব্যক্তিকে আমরা এমপি বানিয়েছি। এবার বাংলা সংস্কৃতির নৌকা পানি ছাড়াই হাওয়ার উপর ভেসে চলবে।
হুমায়ুন আহমেদের নাটক করে জনপ্রিয় হওয়া আসাদুজ্জামানকে অনেকে ভাবতো বিশাল বড় সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব। প্রথম আলো আসাদুজ্জামানকে ব্র্যাণ্ডিং করতো- বাংলা সংস্কৃতির রক্ষক হিসেবে,শান্তশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবে, কোমল হৃদয়ের ব্যক্তিত্ব হিসেবে। কিন্তু নুর শুধু মাত্র তার গাড়ি বহরে ইট পাটকেল মারার অপরাধে ৪টা প্রাণকে হত্যা করে, ঠাণ্ডা মাথায়। সে সংস্কৃতি মন্ত্রী হবার পরে এফডিসিতে ঘুঘু চড়াই ছেড়েছে। সিনেমা প্রায় বন্ধ হবার অবস্থায় চলে গেছে। আগুন পরশমণি সিনেমাতে অভিনয় করে নুর হয়ে গিয়েছিলো মুক্তিযোদ্ধা। আর আগুন পরশমণি সিনেমা যে ক্র্যাক প্লাটুন নামক মুক্তিযোদ্ধা গ্রুপকে নিয়ে বানানো হয়েছিলো, সেই ক্র্যাক প্লাটুনের আসল যোদ্ধা সাদেক হোসেন খোকা বানানো হয়েছিলো রাজাকার।
এই ডাকাতটা আজকে ধরা পরেছে। জানি না তার কী শাস্তি হবে। হয়ত রিমাণ্ডের নামে সে এসি রুমে বসে বাসার খাবার খাবে। এটলিস্ট গ্রেফতার হয়েছে, এটাই স্বস্তির সংবাদ।
© একজন ঘুণপোকা।