09-20-2024, 09:04 PM
ঢাবিতে রাজনীতি নয়, ছাত্রদল মুক্ত করা হল।
ছাত্রদল রাজনীতি করে প্রকাশ্যে, মাফিয়া স্টাইলে না।
সো ছাত্রদলের রাজনীতি সেখানে শেষ হল। ছাত্রলীগ তো এমনিতেই নাই।
যা আছে তারা সমন্বয়ক হয়ে গেছে। সো তাদের রাজনীতি থাকবে।
শিবির আগেও আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি করেছে। এটাই তাদের স্টাইল। সো রাজনীতি নিষিদ্ধে তাদের কিছু যায় আসেনা।
ঢাবিতে শিবির সবসময়ই নিষিদ্ধ ছিল।
কিন্তু আন্ডারগ্রাউন্ডে তাদের নিয়মিত কমিটি ছিল। কর্মিরও অভাব হয়নি।
বর্তমান রাজনীতি নিষিদ্ধ বরং তাদেরকে এককভাবে ডমিনেট করার সুযোগ করে দিল। আশে পাশে মেস বানিয়ে তারা রাজনীতি করে যাবে।
সো এই রাজনীতি নিষিদ্ধের মুল লক্ষ্য ছাত্রদল।
কে কে যেন বলেছিল এই বিচি নিরপেক্ষ?
এই ভিসি যে জামাতের বাইরে নয়, তার কাজেই প্রমাণিত হল। ( আগেই অনেকে সন্দেহ করেছিল)
তার কি যোগ্যতা আছে?
অবশ্যই একাডেমিক ভাবে যোগ্য। কিন্তু যোগ্যতাকে ভোতা বানিয়ে দেয় অন্ধ দলীয় আনুগত্য।
আনুগত্য কি অন্যরা করত না?
অবশ্যই করত। কিন্তু বিএনপির ভিসিদের চক্ষুলজ্জ্বা থাকত।
লীগের বিচি গুলো লীগের বাইরে দুনিয়া দেখেনা। আর জামাতের বিচিরা জামাতের খেদমতকে ইমানী দায়িত্ব মনে করে।
ধর্ম নিয়ে রাজনীতির উদ্ভেগজনক বিষয় হল অনৈতিক বিষয়কে বৃহত কজের জন্য "দরকারী " ও "হেকমত" হিসেবে মনকে মানিয়ে নিয়ে নিজের পাপকে হালাল করে নেয় অনেক ব্রেইন ওয়াশড।
আপনি খারাপ কে খারাপ জেনেও দুর্বলতায় করলে সেটার মাফ ধর্মে আছে, কিন্তু খারাপ কে হালাল মনে করে করলে ধর্মেই আছে ইমানও যেতে পারে।
রাজনীতিতেও তেমনি খারাপ মনে করে করলে, শোধরানোর উপায় থাকে। কিন্তু হালাল মনে করলে সেটা থেকে উত্তরণের উপায় থাকেনা।
যেমন লীগ পারেনি। কারন তারা বুঝেনি বা বুঝতেই চায়নি সেটা খারাপ। একই কাজ জামাতও করবে।
এটার জন্য আমি বাজি ধরতেও রাজী।
সমন্বয়কের নামে বেক বেঞ্চে যারা আছে তাদের খোজ নিন। অধিকাংশই শিবির।
শাবিতে এ ভিসি সাহেবকে শপথ করানো হল। উনিও জামাত ঘেষা( অনেকে বলল), যে সমন্বয়ক শপথ পাঠ করানোর দায়িত্বে ছিল, সেই গালিবও শিবির। ( অনেকে বলল)
এখন দেখেন ছাত্রের হাতে ভার্সিটির প্রধান শপথ নিচ্ছে, এইটা অন্যায়, অন্যায্য এবং অমেরুদন্ডি কাজ।
কিন্তু যেহেতু জামাত তাদের ভাষায় বৃহত একটি কজের জন্য লড়তেছে, সো সেই ভিসির কাছে সেটা অন্যায় নয়। বরং হেকমত ও পুণ্যের কাজ তার কাছে।
অনেক ধর্মীয় দল গুলোর এই অন্ধত্বই রাজনীতির জন্য সমস্যা।
রাজনৈতিকভাবে এই অন্ধদের আপনি কেমনে মোকাবেলা করবেন?
ছাত্রদল রাজনীতি করে প্রকাশ্যে, মাফিয়া স্টাইলে না।
সো ছাত্রদলের রাজনীতি সেখানে শেষ হল। ছাত্রলীগ তো এমনিতেই নাই।
যা আছে তারা সমন্বয়ক হয়ে গেছে। সো তাদের রাজনীতি থাকবে।
শিবির আগেও আন্ডারগ্রাউন্ড রাজনীতি করেছে। এটাই তাদের স্টাইল। সো রাজনীতি নিষিদ্ধে তাদের কিছু যায় আসেনা।
ঢাবিতে শিবির সবসময়ই নিষিদ্ধ ছিল।
কিন্তু আন্ডারগ্রাউন্ডে তাদের নিয়মিত কমিটি ছিল। কর্মিরও অভাব হয়নি।
বর্তমান রাজনীতি নিষিদ্ধ বরং তাদেরকে এককভাবে ডমিনেট করার সুযোগ করে দিল। আশে পাশে মেস বানিয়ে তারা রাজনীতি করে যাবে।
সো এই রাজনীতি নিষিদ্ধের মুল লক্ষ্য ছাত্রদল।
কে কে যেন বলেছিল এই বিচি নিরপেক্ষ?
এই ভিসি যে জামাতের বাইরে নয়, তার কাজেই প্রমাণিত হল। ( আগেই অনেকে সন্দেহ করেছিল)
তার কি যোগ্যতা আছে?
অবশ্যই একাডেমিক ভাবে যোগ্য। কিন্তু যোগ্যতাকে ভোতা বানিয়ে দেয় অন্ধ দলীয় আনুগত্য।
আনুগত্য কি অন্যরা করত না?
অবশ্যই করত। কিন্তু বিএনপির ভিসিদের চক্ষুলজ্জ্বা থাকত।
লীগের বিচি গুলো লীগের বাইরে দুনিয়া দেখেনা। আর জামাতের বিচিরা জামাতের খেদমতকে ইমানী দায়িত্ব মনে করে।
ধর্ম নিয়ে রাজনীতির উদ্ভেগজনক বিষয় হল অনৈতিক বিষয়কে বৃহত কজের জন্য "দরকারী " ও "হেকমত" হিসেবে মনকে মানিয়ে নিয়ে নিজের পাপকে হালাল করে নেয় অনেক ব্রেইন ওয়াশড।
আপনি খারাপ কে খারাপ জেনেও দুর্বলতায় করলে সেটার মাফ ধর্মে আছে, কিন্তু খারাপ কে হালাল মনে করে করলে ধর্মেই আছে ইমানও যেতে পারে।
রাজনীতিতেও তেমনি খারাপ মনে করে করলে, শোধরানোর উপায় থাকে। কিন্তু হালাল মনে করলে সেটা থেকে উত্তরণের উপায় থাকেনা।
যেমন লীগ পারেনি। কারন তারা বুঝেনি বা বুঝতেই চায়নি সেটা খারাপ। একই কাজ জামাতও করবে।
এটার জন্য আমি বাজি ধরতেও রাজী।
সমন্বয়কের নামে বেক বেঞ্চে যারা আছে তাদের খোজ নিন। অধিকাংশই শিবির।
শাবিতে এ ভিসি সাহেবকে শপথ করানো হল। উনিও জামাত ঘেষা( অনেকে বলল), যে সমন্বয়ক শপথ পাঠ করানোর দায়িত্বে ছিল, সেই গালিবও শিবির। ( অনেকে বলল)
এখন দেখেন ছাত্রের হাতে ভার্সিটির প্রধান শপথ নিচ্ছে, এইটা অন্যায়, অন্যায্য এবং অমেরুদন্ডি কাজ।
কিন্তু যেহেতু জামাত তাদের ভাষায় বৃহত একটি কজের জন্য লড়তেছে, সো সেই ভিসির কাছে সেটা অন্যায় নয়। বরং হেকমত ও পুণ্যের কাজ তার কাছে।
অনেক ধর্মীয় দল গুলোর এই অন্ধত্বই রাজনীতির জন্য সমস্যা।
রাজনৈতিকভাবে এই অন্ধদের আপনি কেমনে মোকাবেলা করবেন?